উক্ত কলেজটি স্থাপিত হওয়ায় আশ পাশের অনেক শিক্ষর্থীর উচ্চ শিক্ষার পথ সহজ হয়েছে। কলেজটি চালুর পর থেকে আজ অবধি সাফল্যের সাথে ফলাফল করছে। উক্ত কলেজ থেকে পাশ করে অনেক শিক্ষার্থী দেশের অনেক ভাল ভাল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়ে সাফল্যের সাথে ফলাফল করছে।
১৯৬৪ ইং সনের ১৬ ই সেপ্টেম্বর উক্ত বিদ্যালয়রে ভিত্তি প্রস্থর স্থাপনের তারিখ নিধারর্ণ করা হয়। এই ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন অনুষ্টানে প্রধান অতিথি ছিলেন তখনকার ডেপুটি কমিশনার জনাব ইসহাক ভুইয়া,বিশেষ অতিথি ছিলেন সফির উদ্দিন জুনিয়র হাইস্কুলের প্রতিষ্টাতা জনাব এম.এ কাহের,সভায় সভাপত্বি করেন আব্দুল মতিন।পরে ১/৫/১৯৮৭ ইং তে হাইস্কুলের অনুদান পাওয়া যায়।
৬ষ্ট শ্রেণী-১৫৬জন
৭ম শেণী-১৮৩জন
৮ম শেণী-১৪৭ জন
৯ম শেণী-১৩৬জন
১০ম শেণী-১০৮জন
একাদশ শ্রেণী-৯০ জন
পাশের হার: ২০১৩ ইং তে ৯৫%
২০১২ ইংতে ৮৯%
ভবন: প্রতিষ্টানে দুইটি দুতলা ভবন রয়েছে।
প্রতিষ্টানের অর্জন: হাটি হাটি পা পা করে প্রতিষ্টানটি বিশ বছর পূর্তি অনুষ্টান করেছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্টান থেকে অনেক শিক্ষার্থী পাশ করে সমাজের ভাল অবস্থানে চলে গেছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্টান থেকে অনেক ছাত্র/ছাত্রী পাশ করে আজ বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সহ মেডিকেলে পড়ালেখা করছে।
পাশের হার: ২০১৩ ইং তে ৯৫%
২০১২ ইংতে ৮৯%
ভবন: প্রতিষ্টানে দুইটি দুতলা ভবন রয়েছে।
প্রতিষ্টানের অর্জন: হাটি হাটি পা পা করে প্রতিষ্টানটি বিশ বছর পূর্তি অনুষ্টান করেছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্টান থেকে অনেক শিক্ষার্থী পাশ করে সমাজের ভাল অবস্থানে চলে গেছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্টান থেকে অনেক ছাত্র/ছাত্রী পাশ করে আজ বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সহ মেডিকেলে পড়ালেখা করছে।
পাশের হার: ২০১৩ ইং তে ৯৫%
২০১২ ইংতে ৮৯%
ভবন: প্রতিষ্টানে দুইটি দুতলা ভবন রয়েছে।
প্রতিষ্টানের অর্জন: হাটি হাটি পা পা করে প্রতিষ্টানটি বিশ বছর পূর্তি অনুষ্টান করেছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্টান থেকে অনেক শিক্ষার্থী পাশ করে সমাজের ভাল অবস্থানে চলে গেছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্টান থেকে অনেক ছাত্র/ছাত্রী পাশ করে আজ বাংলাদেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় সহ মেডিকেলে পড়ালেখা করছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস